বাংলা সাহিত্যের সেরা বইগুলোর নাম বলা কঠিন। কারণ সেরা বইগুলোর তালিকা করে শেষ করা যাবে না। তবুও পাঠকপ্রিয়তা এবং গুণমানের বিচারে যুগে যুগে বেস্ট সেলারজাতীয় কিছু বই রয়েছে। সেগুলোর সবগুলোই সুখপাঠ্য। সময়ের সাথে সাথে অনেককিছুর পরিবর্তন হলেও সেই বইগুলোর জনপ্রিয়তার কোনো পরিবর্তন হয়নি। বরং দিন দিনে আরো পাঠক বাড়ছে। সেই উপন্যাসগুলোর পাঠকের সংখ্যা বেড়েই চলছে।
তেমনই কিছু বাংলা সাহিত্যের পাঠকপ্রিয় ১৩০টি সেরা উপন্যাসের এবং লেখকের নাম নিয়ে আজকেই এই আর্টিকেলটি:
১। ’কপাল কুণ্ডলা’,’বিষবৃক্ষ’ ও ‘রাজসিংহ‘ – বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়

২। ‘শেষের কবিতা’ ও ‘গোরা’ – রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।

৩। ‘লৌহকপাট‘ লেখক, ‘জরাসন্ধ’ (ছদ্মনাম)। আসল নাম- চারুচন্দ্র চক্রবর্তী।

৪। ‘অন্তর্লীনা’ – নারায়ণ সান্যাল।

৫। ‘খোয়াবনামা’ পূর্ববাংলার আঞ্চলিক ভাষাকে অবলম্বন করে যে কি চমৎকার উপন্যাস লেখা যায় তার সার্থক উদাহরণ সৃষ্টি করেছেন আখতারুজ্জামান ইলিয়াস।

৯। ‘দৃষ্টিপাত’ – যাযাবর।
১০। ‘অসমাপ্ত আত্মজীবনী’ – বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান।

আরো পড়ুন: বেঞ্জামিন ফ্রাঙ্কলিনের সফল হওয়ার গোপন টিপস যা আপনি নিজের জীবনে অনুসরণ করতে পারেন।
১১। ‘লোটা কম্বল’ – সঞ্জীব চট্টোপাধ্যায়। দুই খন্ডের বই।

১২। ‘কড়ি দিয়ে কিনলাম’ – বিমল মিত্র। অসাধারণ একটি বই। প্রাক স্বাধীন ভারতের প্রেক্ষাপটে রচিত এই উপন্যাসের কাহিনী দুই খন্ডে বিস্তৃত।

১৩। ‘ন হন্যতে’ – মৈত্রেয়ী দেবী। বাংলা ভাষায় এক তুলনাহীন উপন্যাস এটি।

১৪। ‘তিতাস একটি নদীর নাম’ – অদ্বৈত মল্লবর্মণ।

১৭। ‘রাইফেল রোটি আওরাত’ – আনোয়ার পাশা।

১৮। ‘প্রথম আলো’ ‘সেই সময়’ এবং ‘পূর্ব-পশ্চিম’ – সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়। তিনখানা টাইম ট্রিলজি।

১৯। ‘নন্দিত নরকে’ ‘শঙ্খনীল কারাগার’ এবং ‘জোৎস্না ও জননীর গল্প‘ – হুমায়ূন আহমেদ। ‘নন্দিত নরকে’বাংলা কথাশিল্পী হুমায়ুন আহমেদের প্রথম উপন্যাস।

২০। ‘নারী’ ও ‘ছাপ্পান্নো হাজার বর্গমাইল’ – হুমায়ুন আজাদ।

২১। ‘মেমসাহেব’ – নিমাই ভট্টাচার্য।

২২। ‘সূর্য দীঘল বাড়ি’ – আবু ইসহাক।

২৩। ‘আগুনপাখি’ – হাসান আজিজুল হক।

২৪। ‘পদ্মা নদীর মাঝি’ ও ‘পুতুল নাচের ইতিকথা’ – মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়

২৫। ‘সাতকাহন’ ও ‘গর্ভধারিণী’ – সমরেশ মজুমদার।

আরো পড়ুন: কিভাবে নিজেকে ব্যক্তিত্ববান মানুষ হিসেবে তৈরী করবেন?
২৬। ‘তিথিডোর’ – বুদ্ধদেব বসু।

২৭। ‘দেশে বিদেশে’ – সৈয়দ মুজতবা আলী।

২৮। ‘পঞ্চম পুরুষ’ – বাণী বসু।

২৯। ‘মাধুকরী’ – বুদ্ধদেব গুহ।

৩০। ‘হাজার চুরাশির মা’ – মহাশ্বেতা দেবী।

৩১। ‘ঈশ্বর পৃথিবী ভালোবাসা’ – শিবরাম চক্রবর্তী। চাঁচোলের এক রাজ-পরিবারেই তাঁর জন্ম।

৩২। ‘উপনিবেশ’ – নারায়ণ গঙ্গোপাধ্যায়। উপন্যাসটি তিন খন্ড।

৩৩। ‘অলীক মানুষ’ – সৈয়দ মুস্তফা সিরাজ।

৩৪। ‘নিশি কুটুম্ব’ – মনোজ বসু। মনোজ বসুর বই গুলর মধ্যে একটা আলাদা বন, জঙ্গলএর গান্ধ পাওয়া যায়।

৩৫। ‘উত্তর পুরুষ’ – রিজিয়া রহমান।

৩৬। ‘কাবুলিওয়ালার বাঙালি বউ’ – সুস্মিতা বন্দ্যোপাধ্যায়।

৩৭। ‘পথের পাঁচালি’ – বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়।

৩৮। ‘আমি বীরাঙ্গনা বলছি’ – নীলিমা ইব্রাহিম।

৩৯। ‘পুত্র পিতাকে’ – চানক্য সেন। ‘

৪০। ‘দোজখনামা’ – রবিশংকর বল।

৪১। ‘চতুষ্পাঠী’ ও ‘হলদে গোলাপ’ – স্বপ্নময় চক্রবর্তী।

৪২। ‘বিষাদবৃক্ষ’ – মিহির সেনগুপ্ত।

৪৩। ‘অলৌকিক নয়,লৌকিক’ – প্রবীর ঘোষ।

৪৪। ‘গল্পমালা’ – উপেন্দ্রকিশোর রায়চৌধুরী।

৪৫। ‘প্রথম প্রতিশ্রুতি’, ‘সুবর্নলতা’ ও ‘বকুল কথা’ – আশাপূর্না দেবী।

আরো পড়ুন: পিচ এবং স্পিচ এর মধ্যে পার্থ্যক কী?
৪৬। ‘ফেলুদা সমগ্র’ – সত্যজিৎ রায়।

৪৭। ‘কুবের সাধু খাঁর বিষয় আশয়’ – শ্যামল গঙ্গোপাধ্যায়।

৪৮। ‘বসুধারা’ – তিলোত্তমা মজুমদার।

৪৯। ‘দুচাকায় দুনিয়া’ – বিমল মুখার্জী।

৫০। ‘কলকাতার কাছেই’, ‘পৌষ ফাগুনের পালা’ এবং ‘উপকন্ঠ’ – গজেন্দ্র কুমার মিত্র।

৫১। ‘অসাধু সিদ্ধার্থ’ – জগদীশ গুপ্ত।

৫২। ‘কুহেলিকা’ ও ‘মুত্যুক্ষুধা’ – কাজী নজরুল ইসলাম।

৫৩। ‘যে গল্পের শেষ নেই’ – দেবীপ্রসাদ চট্টোপাধ্যায়।

৫৪। ‘ভোলগা থেকে গঙ্গা’ – রাহুল সাংকৃত্যায়ন।

৫৫। ‘নারী, সৃষ্টি ও বিজ্ঞান’ – পূরবী বসু।

৫৬। ‘ঈশ্বরের বাগান’ – অতীন বন্দোপাধ্যায়।

৫৭। ‘তিস্তাপারের বৃত্তান্ত’ – দেবেশ রায়।

৫৮। ‘উদ্ধারণপুরের ঘাট’ – অবধূত।

৫৯। ‘বারো ঘর এক উঠোন’ লেখক – জ্যোতিরিন্দ্র নন্দী।

৬০। ‘সাদা খাম’ লেখক – মতি নন্দী।

৬১। ‘নুন চা’ লেখক – বিমল লামা।

আরো পড়ুন: সফল ব্যক্তিদের যে গুণাবলীগুলো আপনাকে সফল হতে সাহায্য করতে পারে!
৬২। ‘গড় শ্রীখন্ড’, ও ‘রাজনগর’ লেখক – অমিয়ভূষণ মজুমদার।

৬৩। ‘ক্রান্তিকাল’ ও ‘কেয়াপাতার নৌকা‘ লেখক – প্রফুল্ল রায়।

৬৪। ‘মহাস্থবির জাতক’ লেখক – প্রেমাঙ্কুর আতর্থী।

৬৫।’নীলকন্ঠ পাখির খোঁজে’, উপন্যাস – অতীন বন্দ্যোপাধ্যায়

৬৬। ‘অলৌকিক জলযান’, উপন্যাস – অতীন বন্দ্যোপাধ্যায়ের
৬৭। ‘সত্যাসত্য’, উপন্যাস – অন্নদাশঙ্কর রায়

৬৮। ‘ক্ষীরের পুতুল ‘, প্রবন্ধ – অবনীন্দ্রনাথ ঠাকুর

৬৯। ‘বুড়ো আংলা’, প্রবন্ধ – অবনীন্দ্রনাথ ঠাকুর
৭০। ‘বাগেশ্বরী শিল্প প্রবন্ধাবলী’, প্রবন্ধ – অবনীন্দ্রনাথ ঠাকুর
৭১। ‘খুঁজতে খুঁজতে এতদুর’, কাব্য – অরুণ মিত্র

আরো পড়ুন: ইন্টারভিউতে সফল হওয়ার কার্যকরী টিপস।
৭২। ‘রবীন্দ্রনাথ ও আধুনিকতা ‘, প্রবন্ধ – আবু সৈয়দ

৭৩।’টিনের তলোয়ার ‘, নাটক – উৎপল দত্ত

৭৪।’ অঙ্গার ‘, নাটক – উৎপল দত্ত
৭৫।’ টুনটুনির বই ‘, কাব্য – উপেন্দ্রকিশোর রায়চৌধুরী

৭৬।’ অন্তর্জলী যাত্রা’, উপন্যাস – কমল মজুমদার

৭৭।’নোটন নোটন পায়রাগুলি’, উপন্যাস – কেতকী কুশারী ডাইসন

৭৮।’ জল পড়ে পাতা নড়ে’, উপন্যাস – গৌরকিশোর ঘোষ

৭৯। ‘মুখ্যমন্ত্রী ‘, উপন্যাস – চানক্য সেন

৮০।’ উন্মাদের পাঠক্রম ‘, কাব্য – জয় গোস্বামী

৮১।’ ঘুমিয়েছে ঝাউপাতা’ , কাব্য – জয় গোস্বামী
৮২।’ নির্বাচিত কলাম’, প্রবন্ধ – তসলিমা নাসরিন

৮৩।’ স্বর্ণলতা’, উপন্যাস – তারকনাথ গঙ্গোপাধ্যায়

৮৪।’ ছেঁড়া তার’, নাটক – তুলসী লাহিড়ী

৮৫।’ ঝাঁসির রানী’, উপন্যাস – মহাশ্বেতা দেবী

৮৬।’যমুনা কী তীর ‘, উপন্যাস – মহাশ্বেতা দেবী
৮৭।’অরণ্যের অধিকার’, উপন্যাস – মহাশ্বেতা দেবী
৮৮।’ বিষাদ সিন্ধু ‘, উপন্যাস – মীর মোশারফ হোসেন

৮৯।’পঞ্চতন্ত্র ‘, প্রবন্ধ – মুজতবা আলী
৯০।’ চাচা কাহিনী’, প্রবন্ধ – মুজতবা আলী

আরো পড়ুন: সাইকোলজিস্ট আর সাইক্রিয়াটিস্ট-এর মধ্যে পার্থক্য কী?
৯১। ‘বনপলাশীর পদাবলী’, প্রবন্ধ – রমাপদ চৌধুরী
৯২।’ বাড়ী বদলে যায় ‘, প্রবন্ধ – রমাপদ চৌধুরী

৯৩।’পদী পিসির বর্মীবাক্স ‘, গল্পগ্রন্থ – লীলা মজুমদার

৯৪।’চৌরঙ্গী ‘, উপন্যাস – মণিশংকর মুখোপাধ্যায়

৯৫।’তুঙ্গ ভদ্রার তীরে’, উপন্যাস – শরদিন্দু বন্দ্যোপাধ্যায়
৯৬।’ঘুণপোকা ‘, উপন্যাস – শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায়
৯৭।’ মানবজমিন’, উপন্যাস – শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায়

৯৮।’কিনু গোয়ালার গলি ‘, উপন্যাস – সন্তোষ কুমার ঘোষ

৯৯।’ গঙ্গা’, উপন্যাস – সমরেশ বসু

১০০।’বিবর’, উপন্যাস – সমরেশ বসু
১০১।’প্রজাপতি’, উপন্যাস – সমরেশ বসু
১০২। ‘দহন’, উপন্যাস – সুচিত্রা ভট্টাচার্য

১০২।’ সেই সময়’, উপন্যাস – সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়

১০৩।’কালসন্ধ্যা ‘, কাব্যনাটক – বুদ্ধদেব বসু

১০৪। ‘তিথিডোর’, উপন্যাস – বুদ্ধদেব বসু
আরো পড়ুন: কোমা ও প্যারালাইসিসের মধ্যে পার্থক্য কী?
১০৫। ‘তিতাস একটি নদীর নাম’, উপন্যাস – অদ্বৈত মল্লবর্মণ

১০৬। ‘কেরী সাহেবের মুন্সী’ – প্রমথনাথ বিশী।

১০৭। ‘শুন বরনারী’ – সুবোধ ঘোষ।
১০৮। ‘লালসালু’ – সৈয়দ ওয়ালিউল্লাহ।

১০৯। পরদেশিয়া – বুদ্ধদেব গুহ।
১১০। নীল অপরাজিতা – হুমায়ূন আহমেদ।
১১১। রাত ভ’রে বৃষ্টি – বুদ্ধদেব বসু

১১২। জ্যোস্নায় সূর্যজ্বালায় – সেলিনা হোসেন

১১৩। হাঙর নদী গ্রেনেড – সেলিনা হোসেন
১১৪। কঙ্কাবতীর কথা – শায়মা হক
১১৫। দত্তা – শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়

১১৬। আরেক ফাল্গুন – জহির রায়হান

১১৭। এর নাম সংসার – বিমল মিত্র

১১৮। বাদশাহ নামদার – হুমায়ূন আহমেদ
১১৯। মাতাল হাওয়া – হুমায়ূন আহমেদ
১২০। মেঘ বলেছে যাব যাব – হুমায়ূন আহমেদ
১২১। দেয়াল – হুমায়ূন আহমেদ

১২২। হাজার চুড়াশির মা – মহাশ্বেতা দেবী।

১২৩। বাড়ি বদলে যায় – রমাপদ চৌধুরী।

১২৪। প্রদোষে প্রাকৃতজন – শওকত আলি।

১২৫। মা – আনিসুল হক।

আরো পড়ুন: হতাশা বলতে কী বোঝায় এবং কেন হয়? হতাশা দূরীকরণের কয়েকটি কার্যকরী উপায় জেনে নিন।
১২৬। শঙখনীল কারাগার – হুমায়ূন আহমেদ।

১২৭। শ্রীকান্ত – শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়।

১২৮। তিতাস একটি নদীর নাম – অদ্বৈত মল্ল বর্মন।

১২৯। তুঙ্গভদ্রার তীরে – শরদিন্দু বন্দ্যোপাধ্যায়

১৩০। বিষবৃক্ষ – বঙ্কিমচন্দ্র
